পাকিস্তানি দুঃশাসন-শোষণের বিরুদ্ধে সুদীর্ঘ সংগ্রাম আর পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ তাজা প্রানের বিনিময়ে স্বাধীন হয় আমাদের বাংলাদেশ। বিগত দশক গুলতে স্বাধীনতার পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের যে পরিচিতি ও ভাবমূর্তি ছিল সেটি পাল্টেছে। স্বাধীনতার ৫ দশকে সকল ক্ষেত্রে অগ্রগতিতে বাংলাদেশের ভূমিকা ইতিবাচক ও প্রশংসনীয়।
বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও তার সরকার নিরলস ও অক্লান্ত পরিসশ্রম করে যাচ্ছেন। ২০২০ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৮২৭ ডলার। মানবসম্পদ সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৭৫ দশমিক ৩ কিন্তু উন্নয়নশীল হতে প্রয়োজন ছিল আরো কম-৬৬। অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকের বাংলাদেশের অর্জন ২৫ দশমিক ২ পয়েন্ট। বলা যায় সব মানদণ্ডে গতিশীল বাংলাদেশ। তারই ধারাবাহিকতায় ইউএন-সিডিপির সভায় বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ আসে। ইনশাআল্লাহ আগামী ২০২৬ সালের ২৪ই নভেম্বর হতে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গণ্য হবে।
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পনের মধ্যে দিয়ে সৃষ্ট বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে মাথা উঁচু করে জায়গা করে নেয়। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপনের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে নিজেদের বড় ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। কত বীর মুক্তিযোদ্ধা ৭১-এর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে মুক্ত জন্মভূমিতে স্বাধীনতা অর্জনের আনন্দে উল্লসিত হয়েছিলেন। স্বাধীনতার ৫০ বছর তথা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে অনেকেই আজ আমাদের মাঝে নেই। জাতির সেই সকল কৃতি সন্তাদের জানাই আন্তরিক সম্মান।
১৯৭১ এ ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মাহুতি ও কয়েক লক্ষ মা-বোন তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য। তারা তাদের বর্তমান উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের ভবিষ্যৎ রচনার জন্য। ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলো আজ আবার ও আমাদের স্মৃতির জানালা খুলে দিয়েছে। পেছন ফিরে তাকালে কোটি কোটি মানুষের দুঃখ-দুর্দশার ছবি ভেসে ওঠে।
১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচন থেকে শুরু করে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে বিজয় থেকে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় পর্যন্ত সকল ঘটনাপ্রবাহ ইতিহাস থেকে যেন চোখের সামনে ভেসে উঠছে আজ। ৫০ বছর অতিক্রান্ত!
জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুধু বাংলাদেশকেই অভিভাবকশূন্যই করা হয়নি, মুক্তিযুদ্ধের প্রগতিশীল চেতনার যে রাষ্ট্র দর্শন সেই শোষণহীন অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রচিন্তা তাকেও হত্যা করা হয়েছে যে কারণে আবার পাকিস্তানি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির উত্থান ঘটেছে যার বিষফল আজও বাংলাদেশকে ভোগ করতে হচ্ছে।এরূপ নানাহ কারণে জন্য বাংলাদেশকে ১৯৯৬ ও তারপর ২০০৮ সালে জাতির জনকের কন্যা, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত সরকারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে।
২০১৭ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে দ্বৈত মনোনয়ন পান চাঁদপুর -১ কচুয়া গনমানুষের নেতা সাবেক সচিব ও এনবিআরের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন। ছাত্র জীবন থেকেই আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন ভাই আওয়ামীলীগের কর্মী ছিলেন। সমগ্র চাঁদপুর ১ এ যখন যেভাবে পেরেছেন মানবতার জন্য ও জনকল্যাণে কাজ করেছেন।
২০২০ সাল থেকে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) নিয়ে যখন সমগ্র বিশ্ব যখন কঠিন দিন পার করছে গোলাম হোসেন ভাই সব সময় তার দলীয় কর্মীদের পাশে ছিলেন।নিম্ন আয়ের পরিবারের জন্য আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন সদাই উদার – তাহা বলার অপেক্ষা রাখে না। এক ফোনেই কচুয়ায় অক্সিজেন নিয়ে রোগীর বাড়ি ছুটছেন আলহাজ্ব মো: গোলাম হোসেনের কর্মীরা। তাঁর ওয়েবসাইট ghulamhussain.net, ফেসবুক পেজ, গুগল প্রোফাইল (Ghulam Hussain লিখে গুগল করলেই পাওয়া যাবে) , জাতিয় পত্রিকা, স্থানীও পত্রিকা, জাতিয় টেলিভিশান চ্যানেল ইত্যাদি দেখলেই তা দ্রিশমান হবে।
বিজয়ের ৫০ বছরে পূর্তি উপলক্ষে তিনি নিজ এলাকা কচুয়া সফরে আসেন। এই সময় তিনি দলীয় নেতাকর্মী, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড বরাবরে মতই অংশগ্রহন করেন। প্রিয় নেতাকে বরণ করতে তাঁর এলাকা কচুয়াতে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। তাঁর কর্মসূচিতে সবসময় অসুস্থ নেতাকর্মীদের খোঁজ নেয়া বরাবরে ন্যায় প্রাধান্য পায়। দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার আহ্বান করেন।
কচুয়ার পনশাহীতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মাদ্রাসা পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত মাদ্রাসাটি গড়ে তোলার জন্য তার সাধ্য অনুসারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
কর্মী বান্ধব গণমানুষের নেতা, কচুয়া উপজেলার ২৪৩ গ্রামের মানুষের নয়নমণি, মানবতার ফেরিওয়ালা জননেতা আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন ভাই,কচুয়া পৌরসভা ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগ কর্মী মোঃ ওসমান হোসেনের অসুস্থ কথা শুনে ছুটে আসেন তাকে দেখতে, ওসমান হোসেন কে দেখে তার সুস্থ্য কামনা করেন, আমাদের কচুয়ার গর্ব আগামীদিনের ভবিষ্যৎ অভিবাভক,মানতার ফেরিওয়ালা, আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন,সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।
কচুয়ায় এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন এর মাদ্রাসা ও প্রয়াত ইউপি চেয়ারম্যানের কবর জিয়ারত।
করোনায় কচুয়া উপজেলার গরীব ও অসহায় মানুষের একমাত্র ভরসা ছিলেন আলহাজ্জ মোঃ গোলাম হোসেন। কোরোনার প্রকোপের সময় আওয়ামীলীগ নেতা মো: গোলাম হোসেনের পক্ষ থেকে সমস্ত বিষয় গুলো সমন্বয়ে কাজ করেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজাহান শিশির।
কচুয়ার গন মানুষের নেতা ও অভিবাবক আলহাজ্ব মো: গোলাম হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা সাবেক সচিব ও চেয়ারম্যান এন.বি.আর। জনাব গোলাম হোসেন সাহেব সকল প্রকার দায়িত্ব নিয়ে ৬ নং উওর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের মৃত চিত্র রন্জন সরকারের ৬ বছরের ছেলে রৌদ্র সরকারের ইবনে সিনা হাসপাতালে ওপেন হার্ট সার্জারি ব্যবস্থা করে দেন। ছেলেটি এখন সুস্থ হয়ে আগের মত স্কুলে যায় এবং পড়াশুনা করে । ধন্যবাদ জানাই জনাব গোলাম হোসেনকে এই ভাবে যেনে তিনি কচুয়া উপজেলা মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাবেন।
মানবতার ফেরিওয়ালা আলহাজ্জ মোঃ গোলাম হোসেন ভাইয়ের সর্বোচ্চ সহযোগিতায় ঘর পেলেন, ৭নং চাঁদপুর কচুয়া দক্ষিন ইউনিয়নের, তুলপাই গ্রামের, মৃত অলিউল্লাহ মিয়ার ছেলে, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
ধন্যবাদ, আমার নেতা, কচুয়া গরিব দুঃখি মেহনতি মানুষের শেষঠিকানা আলহাজ্জ মোঃ গোলাম হোসেন ভাই।
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১নং সাচার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম ওসমান গনি মোল্লার কবর জিয়ারত ও রাগদৈল এতিমখানায় শিশুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ্ব মোঃ গোলাম হোসেন। তিনি আজ শনিবার রাগদৈল গ্রামে প্রয়াত ওসমান গনি মোল্লা সহ বিশিষ্টজনদের কবর জিয়ারত করেন এবং রাগদৈল এতিমখানা মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন এবং সার্বিক খোঁজ খবর নেন।
৭ নং সদর দক্ষিণ ইউনিয়ন কচুয়া হোসেনপুর, বাখৈয়া উজানী গ্রাম।
সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাখৈয়া গ্রামে আতাউর রহমান মন্টু ভাইয়ে কবর জিয়ারত করেন। তারপর উজানী পীর সাহেবের সাথে দেখা করেন।